মন্দির নগরী বিষ্ণুপুর এ ট্রাফিক রুটের বদল

18th September 2021 8:32 pm বাঁকুড়া
মন্দির নগরী বিষ্ণুপুর এ ট্রাফিক রুটের বদল


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) :  মন্দির নগরী বিষ্ণুপুর ট্রাফিক রুটের দিক পরিবর্তন করা হল শহরে ছোট গাড়ি অথবা বাস কোন রুটে প্রবেশ করতে হবে তা এক ঝলকে দেখে নিন ।

বিষ্ণুপুর শহরে ট্রাফিক ব্যবস্থা ঢেলে সাজানো হলো l  জেলা পরিবহন দপ্তরের পক্ষ থেকে একটি নির্দেশিকা  জারি করা হলো l তাতে বলা হয়েছে, আরামবাগ-বিষ্ণুপুর রুটের সমস্ত বাস কাটানধার,  পোকাবাঁধ হয়ে রাসিকগঞ্জ বাস স্ট্যান্ডে আসবে l এবং ঝাপড় মোড়,  স্টেশন রোড হয়ে বেরোবে l বাঁকুড়া- বিষ্ণুপুর রুটের বাস ঝাপড় মোড় হয়ে রাসিকগঞ্জে ঢুকবে l এবং একই রাস্তা দিয়ে বেরোবে l সোনামুখী-বিষ্ণুপুর রুটের বাস ভগৎ সিং মোড়, বিড়াই, ঝাপড় মোড় হয়ে রাসিকগঞ্জ ঢুকবে l তবে ওই রুটের বাস সকাল সাতটা পর্যন্ত বোলতলা হয়ে বাসস্ট্যান্ডে প্রবেশ করতে পারবে l এবং মেদিনীপুর-বিষ্ণুপুর রুটের বাস লাইট হাউস মোড়,  ঝাপড় মোড় হয়ে বাসস্ট্যান্ড ঢুকবে l একই রাস্তা দিয়ে বেরোবে l 
এছাড়াও বোলতলা থেকে চকবাজারের রাস্তায় কোনো যানবাহন পার্কিং করা যাবে না l চকবাজারে অবস্থিত পুরসভার পার্কিং জোনে গাড়ি পার্ক করা যাবে l  ভগৎ সিং মোড় থেকে বোলতলা পর্যন্ত কেবল ছোটগাড়ী  একমুখী যেতে পারবে l 
জরুরী পরিষেবা যানবাহন ছাড়া মালবোঝাই সমস্ত গাড়ি সকাল ন টা থেকে দুপুর বারোটা এবং বিকাল চারটে থেকে সন্ধ্যা ছ টা পর্যন্ত শহরের ভেতর দিয়ে যাতায়াত নিষিদ্ধ করা হয়েছে l





Others News

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) : তোপধ্বনি তে কেঁপে উঠল বিষ্ণুপুর । শুরু হল মল্ল রাজাদের ১০২৫ বছরের অষ্টমী পূজোর সন্ধিক্ষণ।

প্রাচীণ ঐতিহ্য ও পরম্পরা মেনে আজও নিষ্ঠাভরে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে দেবী দুর্গা 'মৃন্ময়ী নামে পূজিতা হন। জানা গিয়েছে, পূর্ব প্রথা মতোই প্রাচীণ রীতি মেনে মহাষ্টমীর সন্ধিক্ষণে কামান দাগার মধ্য দিয়ে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে শুরু হয়ে গেল 'বড় ঠাকরুনে'র পুজো। তবে এবার করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও দর্শক সাধারণের উপস্থিতি ছিল বাঁধভাঙ্গা। সরকারী নিয়মকে মান্যতা দিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুরু হয়েছে দেবী বন্দনা। এমনকি এখানে কামান দাগার পর্বেও অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরে অল্প সংখ্যক লোককে নিয়ে ঐ কাজ সম্পূর্ণ করা হয়েছে।

শুরুর সময় থেকে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ ঘোষণা করা হয় বড় কামানের গর্জনের শব্দে। যার আওয়াজে রাজবাড়িতে আরতি নৃত্যও শুরু হয়ে যায়।